কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অসামান্য জনপ্রিয় এবং শক্তিমান
কবি ছিলেন | কৈশোর থেকেই তিনি যুক্ত হয়েছিলেন সাম্যবাদী রাজনীতির সঙ্গে | পরাধীন
দেশের দুঃখ দুর্দশাজনিত বেদনা এবং শোষণ মুক্ত স্বাধীন সমাজের স্বপ্ন, শোষিত মানুষের
কর্ম জীবন এবং ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য সংগ্রাম তাঁর কবিতার মূল প্রেরণা |
বাংলা সাহিত্যের প্রগতিশীল চেতনার তরুণ কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যঃ মার্কসবাদী
সুকান্ত ভট্টাচার্য বাংলা সাহিত্যের প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী তরুণ কবি। পিতা-
নিবারন ভট্টাচার্য, মা-সুনীতি দেবী। ১৯২৬ সালের ১৪ আগস্ট ৪৩, মহিম হালদার স্ট্রীটের
মাতামহের বাড়ীতে তার জন্ম।। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার আমতলী ইউনিয়নের উনশিয়া গ্রামে।
সুকান্ত ভট্টাচার্য বেঁচে ছিলেন মাত্র ২১ বছর।লেখালেখি করেন মাত্র ৬/৭ বছর। তিনি
স্বল্প সময়ে নিজেকে জনগণের কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। তাঁর রচনা পরিসরের দিক
থেকে স্বল্প অথচ তা ব্যাপ্তির দিক থেকে সুদূর প্রসারী।
সুকান্তের কিছু অগ্রন্থিত কবিতা [সম্পাদনা]. "ভবিষ্যতে"; "সুচিকিৎসা"; "পরিচয়"; "আজিকার দিন কেটে
যায়"; "চৈত্রদিনের গান"; "সুহৃদ্বরেষু"; "পটভূমি"; "ভারতীয় জীবনত্রাণ-সমাজের
মহাপ্রয়াণে"; ""নব জ্যামিতি"র ছড়া"; "জবাব"; "চরমপত্র"; "মেজদাকে: মুক্তির অভিনন্দন"; "
পত্র"; "মার্শাল তিতোর প্রতি"; "ব্যর্থতা"; "দেবদারু গাছে
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস